১১টি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ করে দেয়ার চিন্তাভাবনা
করছে সরকার। কোনো আইন-কানুন না মেনে শুধুমাত্র বাণিজ্য করছে এমন অভিযোগ
উঠেছে এদের বিরুদ্ধে।
তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠার পাঁচ বছর হয়ে গেছে কিন্তু স্থায়ী ক্যাম্পাসে যায়নি, আউটার ক্যাম্পাস ব্যবসা বন্ধ করেনি, বরং অ্যানেক্স ক্যাম্পাসের নামে নয়া বাণিজ্য খুলেছে, ভাঁওতাবাজি করে ট্রাস্টি বোর্ড প্রতিষ্ঠা না করে তথাকথিত ফাউন্ডেশনের নামে কিয়দংশ জমি কিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বলে দেখাচ্ছে, আইনানুযায়ী জমি না কিনে আংশিক কিনে তাতে ক্যাম্পাস স্থাপন করেছে, নকশা অনুমোদনের নামে দিনের পর দিন মুলা ঝুলিয়ে রেখেছে এমন নানা দোষে দুষ্ট এই ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন,
আগামী ১০ দিনের মধ্যে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেলের
সঙ্গে বৈঠক করে সেখানে বিস্তারিত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। পরে জারি করা হবে
গণবিজ্ঞপ্তি। এরপরও যদি ওইসব বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ ভর্তি হয়, তাহলে সে
দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্টদের।
তবে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠার পাঁচ বছর হয়ে গেছে কিন্তু স্থায়ী ক্যাম্পাসে যায়নি, আউটার ক্যাম্পাস ব্যবসা বন্ধ করেনি, বরং অ্যানেক্স ক্যাম্পাসের নামে নয়া বাণিজ্য খুলেছে, ভাঁওতাবাজি করে ট্রাস্টি বোর্ড প্রতিষ্ঠা না করে তথাকথিত ফাউন্ডেশনের নামে কিয়দংশ জমি কিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বলে দেখাচ্ছে, আইনানুযায়ী জমি না কিনে আংশিক কিনে তাতে ক্যাম্পাস স্থাপন করেছে, নকশা অনুমোদনের নামে দিনের পর দিন মুলা ঝুলিয়ে রেখেছে এমন নানা দোষে দুষ্ট এই ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র থেকে জানা যায়, যে
১১টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে সরকার ১০ দিন পর মিটিং শেষে শিক্ষার্থী ভর্তির
ব্যাপারে গণবিজ্ঞপ্তি দেয়ার চিন্তাভাবনা করছে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে দারুল
ইহসান ইউনিভার্সিটি, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব
বাংলাদেশ, অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সাউদার্ন
ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি, পিপলস ইউনিভার্সিটি,
ইবাইস ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে দারুল ইহসান, ইবাইস, অতীশ
দীপঙ্কর, প্রাইম ও এশিয়ানের মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব রয়েছে। মালিকানা
দ্বন্দ্ব নিরসনে চিঠি দেয়ার পরও তারা উদ্যোগ নেয়নি।
এ ধরনের আরও লেখা পড়তে নিচের লিংক ভিজিট করুন-
No comments:
Post a Comment