জাপানের এক হোটেলে খেতে গেছেন তরফদার সাহেব। ওয়েটারগুলোও জাপানি ভাষা ছাড়া
অন্য কোনো ভাষা বোঝে না।
তরফদার খাবারের মেন্যু দেখে কোনটা অর্ডার করবেন, বুঝে উঠতে পারছিলেন না। অনেক ভেবেচিন্তে একটা খাবার অর্ডার করলেন।
কিছুক্ষণ পর গরম গরম এক বাটি স্যুপ নিয়ে হাজির হলো ওয়েটার। খুশিমনে তরফদার সাহেব যে-ই না এক চামচ স্যুপ মুখে দিতে যাবেন, হঠাৎ লক্ষ করলেন স্যুপের মধ্যে একটা তেলাপোকা ভাসছে। আঁতকে উঠে ওয়েটারকে ডাকলেন। রেগে অস্থির, অথচ কোনোভাবেই ওয়েটারকে বোঝাতে পারছিলেন না, সমস্যাটা কী।
অবশেষে মীমাংসা করতে এগিয়ে এলেন হোটেলের ম্যানেজার। ভাগ্যিস, ম্যানেজার লোকটা ইংরেজি বোঝেন। তরফদার সাহেব তাঁর সমস্যা বললেন। শুনে ম্যানেজার ওয়েটারকে ধমক দিয়ে বললেন, ‘এই বুদ্ধু! তেলাপোকার স্যুপে মাত্র একটা তেলাপোকা দিয়েছ কেন?’
তরফদার খাবারের মেন্যু দেখে কোনটা অর্ডার করবেন, বুঝে উঠতে পারছিলেন না। অনেক ভেবেচিন্তে একটা খাবার অর্ডার করলেন।
কিছুক্ষণ পর গরম গরম এক বাটি স্যুপ নিয়ে হাজির হলো ওয়েটার। খুশিমনে তরফদার সাহেব যে-ই না এক চামচ স্যুপ মুখে দিতে যাবেন, হঠাৎ লক্ষ করলেন স্যুপের মধ্যে একটা তেলাপোকা ভাসছে। আঁতকে উঠে ওয়েটারকে ডাকলেন। রেগে অস্থির, অথচ কোনোভাবেই ওয়েটারকে বোঝাতে পারছিলেন না, সমস্যাটা কী।
অবশেষে মীমাংসা করতে এগিয়ে এলেন হোটেলের ম্যানেজার। ভাগ্যিস, ম্যানেজার লোকটা ইংরেজি বোঝেন। তরফদার সাহেব তাঁর সমস্যা বললেন। শুনে ম্যানেজার ওয়েটারকে ধমক দিয়ে বললেন, ‘এই বুদ্ধু! তেলাপোকার স্যুপে মাত্র একটা তেলাপোকা দিয়েছ কেন?’
No comments:
Post a Comment