কেউ কেউ জাস্টিস চাচ্ছেন, কেউ কেউ হতাশ হচ্ছেন, কেউ কেউ বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন, কেউ কেউ সুশীলদের গোষ্ঠী উদ্ধার করছেন, কেউ কেউ নিজেদের বিমাতা ভাবছেন; আবার কেউ কেউ ওই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করছেন।
সাধারণ মানুষের কোন প্রতিবাদ আছে? ফেসবুক গরম হচ্ছে? বাংলাদেশ রসাতলে গেলো বলে কোন রব উঠছে? উত্তর হলো, না। কিন্তু কেন?
কথা হলো, আপনাদের সংগঠনের কয়জন জাস্টিস চাচ্ছেন? কয়জন হতাশ হচ্ছেন? কয়জন বিক্ষোভে যোগ দিবেন? কয়জন তথাকথিত সুশীলদের জেগে না উঠা নিয়ে কথা বলছেন? কয়জন নিজেদের বিমাতা ভাবছেন? কয়জন ওই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন? শুনেন, যারা প্রতিবাদ করে, ফেসবুক গরম করে বা রব তোলে, তারা কিন্তু ভিনগ্রহের কোন প্রাণী নয়। পার্থক্য একটাই, তারা জাগরণ সৃষ্টি করতে জানে আর আপনারা নব্বই শতাংশই ঘুমিয়ে থাকতে জানেন। নিজেই জাগেন না; অন্যকে জাগাবেন কি করে? ৪% কর্মচারী
আর ১% কর্মকর্তার চিল্লাচিল্লিতে কারো কিছু যায় আসবে না। সাধারণ মানুষ জেগে উঠাতো অনেক পরের কথা। রাস্তাঘাটে বের হলেতো আপনাদের ছাড়া আর কোন কাকপক্ষীও দেখা যায় না। তাহলে কাজের বেলায় আপনারা ঠনঠন কেন? কিভাবে কাজ করবেন আপনারা? বেশিরভাগ কর্মকর্তাগণ সকালে ঘুম থেকে উঠেন দুপুর ১২টায়, পেপার পত্রিকা কোন আমলে পড়ছেন ভুলে গেছেন, সাহিত্য চর্চা কি জিনিস বুঝেন না, ধান্দা করে টাকা ইনকামের পথ খোঁজেন আর সন্ধ্যার পর ধান্দায় অর্জিত টাকা দিয়ে আন্ধা হয়ে যান। আর কর্মচারীরা? বেশিরভাগ সময়মত হাজিরা মারেন, সুযোগ মতো পক্ষী দেখেন আর জনকের কথা ভুলে গিয়ে স-লাইনের কর্মকর্তার ছবি প্রোফাইলে টানিয়ে জবা ফুল দিয়ে পূজা করেন।
লেখাপড়া করেন? চারটি রাস্ট্রীয় মূলনীতি সম্পর্কে জানেন? ফেসবুকে রাস্ট্রীয় বা দলীয় ক্রান্তিলগ্নে স-পক্ষে কীবোর্ড চেপেছেন? প্রগতিশীলতা বুঝেন, লালন করেন? সামাজিক- সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে জড়িত করেন? সাধারণ মানুষের সাথে মিশেন? সমাজের নানা সমস্যা-অসঙ্গতি আপনার নজরে আছে? বক্তব্য দিতে পারেন?
শুনেন, গণমানুষের ভালোবাসা কখনো জোর করে আদায় করা যায় না। আর গণমানুষের ভালোবাসা ছাড়া ওই অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াটা খুব কঠিন।
জেগে উঠুন, জাগিয়ে তুলুন। নতুবা এভাবেই এ জনমে দু'একজন করে মরুন। আর পরবর্তী জনমে দলবেধে পাখির মতো মরার প্রস্তুতি গ্রহণ করুন।
শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
সাধারণ মানুষের কোন প্রতিবাদ আছে? ফেসবুক গরম হচ্ছে? বাংলাদেশ রসাতলে গেলো বলে কোন রব উঠছে? উত্তর হলো, না। কিন্তু কেন?
কথা হলো, আপনাদের সংগঠনের কয়জন জাস্টিস চাচ্ছেন? কয়জন হতাশ হচ্ছেন? কয়জন বিক্ষোভে যোগ দিবেন? কয়জন তথাকথিত সুশীলদের জেগে না উঠা নিয়ে কথা বলছেন? কয়জন নিজেদের বিমাতা ভাবছেন? কয়জন ওই অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন? শুনেন, যারা প্রতিবাদ করে, ফেসবুক গরম করে বা রব তোলে, তারা কিন্তু ভিনগ্রহের কোন প্রাণী নয়। পার্থক্য একটাই, তারা জাগরণ সৃষ্টি করতে জানে আর আপনারা নব্বই শতাংশই ঘুমিয়ে থাকতে জানেন। নিজেই জাগেন না; অন্যকে জাগাবেন কি করে? ৪% কর্মচারী
আর ১% কর্মকর্তার চিল্লাচিল্লিতে কারো কিছু যায় আসবে না। সাধারণ মানুষ জেগে উঠাতো অনেক পরের কথা। রাস্তাঘাটে বের হলেতো আপনাদের ছাড়া আর কোন কাকপক্ষীও দেখা যায় না। তাহলে কাজের বেলায় আপনারা ঠনঠন কেন? কিভাবে কাজ করবেন আপনারা? বেশিরভাগ কর্মকর্তাগণ সকালে ঘুম থেকে উঠেন দুপুর ১২টায়, পেপার পত্রিকা কোন আমলে পড়ছেন ভুলে গেছেন, সাহিত্য চর্চা কি জিনিস বুঝেন না, ধান্দা করে টাকা ইনকামের পথ খোঁজেন আর সন্ধ্যার পর ধান্দায় অর্জিত টাকা দিয়ে আন্ধা হয়ে যান। আর কর্মচারীরা? বেশিরভাগ সময়মত হাজিরা মারেন, সুযোগ মতো পক্ষী দেখেন আর জনকের কথা ভুলে গিয়ে স-লাইনের কর্মকর্তার ছবি প্রোফাইলে টানিয়ে জবা ফুল দিয়ে পূজা করেন।
লেখাপড়া করেন? চারটি রাস্ট্রীয় মূলনীতি সম্পর্কে জানেন? ফেসবুকে রাস্ট্রীয় বা দলীয় ক্রান্তিলগ্নে স-পক্ষে কীবোর্ড চেপেছেন? প্রগতিশীলতা বুঝেন, লালন করেন? সামাজিক- সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে জড়িত করেন? সাধারণ মানুষের সাথে মিশেন? সমাজের নানা সমস্যা-অসঙ্গতি আপনার নজরে আছে? বক্তব্য দিতে পারেন?
শুনেন, গণমানুষের ভালোবাসা কখনো জোর করে আদায় করা যায় না। আর গণমানুষের ভালোবাসা ছাড়া ওই অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াটা খুব কঠিন।
জেগে উঠুন, জাগিয়ে তুলুন। নতুবা এভাবেই এ জনমে দু'একজন করে মরুন। আর পরবর্তী জনমে দলবেধে পাখির মতো মরার প্রস্তুতি গ্রহণ করুন।
শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
No comments:
Post a Comment